পোস্টগুলি

নবিজী কে ভালোবাসার জন্য

ছবি
  নবিজী কে ভালোবাসার জন্য আমাদের ভালো মুসলমান হওয়ার প্রয়োজন নাই। পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মুসলমানও নবিজী কে নিঃশর্ত ভালোবাসতে পারে। এই ভালোবাসা বা আবেগ নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ নাই। আমরা আমাদের বাবা মায়ের অনেক কথাই শুনি না। তার মানে এই না যে আমি আমার মা বাবাকে ভালোবাসতে পারবো না। এখন, কেউ যদি আমার মা-বাবা কে নিয়ে খারাপ কথা বলে, ছেলে হিসেবে আমার ট্রিগার্ড হওয়া স্বাভাবিক। সামর্থ্য অনুযায়ী প্রতিক্রিয়া দেখানো স্বাভাবিক। সেই প্রতিক্রিয়া দেখে আপনি কোনভাবেই বলতে পারবেন না, তুই তো ভালো ছেলে না। মা-বাবার কথা শুনিস না। তোর মা বাবাকে আমি গালি দিলেই বা তোর কী? মা-বাবা কে ভালোবাসার জন্য যেমন ভালো সন্তান হওয়া জরুরি না, পৃথিবীর সবচে খারাপ ছেলেটাও যেমন মা বাবাকে ভালোবাসতে পারে, প্রোটেক্ট করতে পারে, তেমন, নবিজীকে ভালোবাসতে হলেও গুড মুসলিম হওয়ার প্রয়োজন নাই। ভালোবাসার মানুষের ব্যাপারে পজেসিভনেস হিউম্যান ন্যাচারের অংশ। নবিজী যেহেতু আমাদের কাছে আবেগের সর্বোচ্চ একটা জায়গা, কাজেই নবিজীকে নিয়ে টু শব্দ করলেও আমাদের গায়ে লাগবে, এটা স্বাভাবিক। আমরা আমাদের মা বাবা, ভাই বোন, স্ত্রী সন্তানদের ব্যাপারে যতট

বর্তমান কিশোরদের জন্য একটি প্রয়োজনীয় বই

https://rebrand.ly/sholo_october

ধর্ষণ

🚳🚳🚳কর্ম:🚳🚳🚳 🔹টিভিভর্তি যৌনতা? সে তো সিনেমা! 🔹কাগজভর্তি যৌনতা? সে তো কবিতা! 🔹ক্যাসেটভর্তি যৌনতা? সে তো সঙ্গীত! 🔹বিলবোর্ডভর্তি যৌনতা? সে তো বিজ্ঞাপন! 🔹ক্যানভাসভর্তি যৌনতা? সে তো পেইন্টিং! 🔹পাথরভর্তি যৌনতা? সে তো ভাস্কর্য! 🔹স্টেজভর্তি যৌনতা? সে তো বিনোদন! 🔹সমগ্র পৃথিবীর খাঁজে-ভাঁজে মাংসে-অংশে 🔹পাহাড়ে-নহরে উদ্যানে-বিদ্বানে যৌনতাই যৌনতা!! 🔴🔴🔴ফল:🔴🔴🔴 🔺বাসে ধর্ষণ-বাসায় ধর্ষণ, 🔺রেলে ধর্ষণ-রেল স্টেশনে ধর্ষণ, 🔺খেলায় ধর্ষণ-মেলায় ধর্ষণ, 🔺মাঠে ধর্ষণ-পাঠশালায় ধর্ষণ 🔺ক্ষেতে ধর্ষণ-খামারে ধর্ষণ, 🔺গাঁয়ে ধর্ষণ-শহরে ধর্ষণ, 🔺শিশু ধর্ষণ-কিশোরী ধর্ষণ, 🔺মধ্যা ধর্ষণ-বৃদ্ধা ধর্ষণ, 🔺কুমারী ধর্ষণ, বিবাহিতা ধর্ষণ 🔺কোচিংয়ের নামে ধর্ষণ-পড়ানোর নামে ধর্ষণ, 🔺রাজনীতির নামে ধর্ষণ-নেত্রী বানানোর নামে ধর্ষণ, 🔺মডেলিংয়ের নামে ধর্ষণ-অভিনয়ের নামে ধর্ষণ…. 🔺মানুষ তো ধর্ষণ; এমনকি পশুও ধর্ষণ! 💠💠💠পরিত্রাণ:💠💠💠 🔘(১) 'মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।'

এমন কিছু কাজ যা আমরা হয়ত প্রায়ী করে থাকি এগুলো কি সঠিক না ভুল ।জেনে নিন ইসলাম কি বলে ।

ছবি
(১) উপুর হয়ে বুকের উপরে ভর দিয়ে শোয়া নিষিদ্ধ,কারণ এইভাবে শয়তান শয়। (সহীহ বুখারী।) (২) বাম হাতে খাওয়া বা পান করা নিষিদ্ধ,কারণ বাঁ হাতে শয়তান খায়। (রিয়াদুস সালেহীন।) (৩) পশুর হাড় দিয়ে ইস্তিঞ্জা করা নিষিদ্ধ,কারণ আল্লাহর নাম নিয়ে জবাই করা প্রাণীর হাড়গুলো যা মানুষেরা ফেলে দেয়, তা মুসলিম জিনদের খাবার। (সহীহ বুখারী।) (৪) সন্ধ্যা সময় বাচ্চাদের বাইরে বের হতে দিতে রাসুল (সাঃ) নিষেধ করেছেন এবং ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রাখতে বলেছেন, কারণ তখন জিনেরা বাইরে বের হয়। (৫) আযান দিলে শয়তান জিনেরা বায়ু ছাড়তে ছাড়তে লোকালয় থেকে পলায়ন করে। আর কুকুর ও গাধা শয়তান জিনদেরকে দেখতে পেলে চিৎকার করে। একারণে, অনেক সময় ইশা বা ফযরের আযান দিলে কুকুরেরা চিৎকার চেচামেচি শুরু করে। কারণ তখন কুকুরেরা আযান শুনে পলায়নরত শয়তান জিনদের দেখতে পায়। উল্লেখ্য, রাতের বেলা কুকুর ও গাধার ডাক শুনলে “আউযুবিল্লাহি….রাজীম” এই দুয়া পড়ে শয়তান থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আল্লাহ্র কাছে আশ্রয় চাইতে হয়। (সহীহ বুখারী, হিসনুল মুসলিম।) (৬) মোরগ আল্লাহর রহমতের ফেরেশতাদেরকে দেখতে পায়, একারণে মোরগের ডাক শুনে “আল্লাহুম্মা ইন্নি আ

নামাজে অমনযোগী হলে করণীয়

ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের অন্যতম হলো নামাজ। নামাজ বান্দাকে আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে সাহায্য করে। নামাজের মাধ্যমে পরিপূর্ণতা আসে। নামাজ বান্দাকে সুন্দর পথ দেখায়। সুস্থ থাকতে বান্দাকে সাহায্য করে।এক হাদীসে রাসূলুল্লাহ (সাঃ). বলেন, ‘যে ব্যক্তি নামাজের সময় হলে সুন্দরভাবে ওযূ করে এবং একাগ্রতার সাথে সুন্দরভাবে রুকূ-সিজদা করে নামাজ আদায় করে, তার এ নামাজ পূর্বের সকল গুনাহের কাফফারা হয়ে যায়। যতক্ষণ পর্যন্ত না সে কোন কবিরা গুনাহে লিপ্ত হয়। আর এ সুযোগ তার সারা জীবনের জন্য।’ (মুসলিম হা/২২৮; মিশকাত হা/২৮৬) রাসূললুল্লাহ (সাঃ) এর নিম্নোক্ত হাদিসটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেমন তিনি বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা বলেন, আমি নামাজ কে আমার এবং আমার বান্দার মাঝে দু’ভাগে ভাগ করেছি। বান্দা আমার কাছে যা কামনা করবে তাই পাবে। যখন আমার বান্দা বলে, (সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর যিনি সারা জাহানের মালিক)। তখন আল্লাহ বলেন, (বান্দা আমার প্রশংসা করল)। যখন বলে, (পরম করুণাময় অসীম দয়াবান) আল্লাহ বলেন, (বান্দা আমার গুণগান করল)। যখন বলে, (বিচার দিবসের মালিক) আল্লাহ বলেন, (বান্দা আমার যথাযথ মর্যাদা দান করল)। যখন বলে, (আমরা কেবলমাত্র আপনারই ইবাদ

হলিউডের কিছু সেরা মুভি। যেগুলো না দেখলেই নয়!!

হলিউডে প্রতিনিয়তই মুক্তি পায় বহু ছবি। এর মাঝে কিছু হয় ব্লকবাস্টার হিট, আপরদিকে কিছু হয় ফ্লপ। তবে যদি মুভি দেখে সময় কাটাটে চান তাহলে আপনার হলিউডের কিছু সেরা মুভি দেখাই ভাল। তাই, আজ হলিউডের কিছু অসাধারণ মুভির তালিকা নিয়ে আপনাদের কাছে হাজির হলাম। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। #স্পয়লার_আছে 10. V for Vendetta ২০০৬ সালে মুক্তি পাওয়া এই ব্রিটিশ মুভিটি কোন অস্কার জিতে নি। কিন্তু তা ভেবে যদি আপনি এই মুভিটি না দেখেন, তাহলে হয়তো আপনার জীবনের দেখা সেরা মুভিটিই মিস করে ফেলেছেন। এই মুভির প্রতিটি ডায়লগ বাস্তববাদী, এবং আপনার গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠবে নিশ্চিত ভাবেই। কিভাবে শুধুমাত্র একজন মুক্তিকামী মানুষ পাল্টে দিতে পারে গোটা একটি দেশকে তা যদি দেখতে চান, তাহলে অবশ্যই দেখে নিতে হবে এই মুভিটি। 9. 12 Years a Slave এই মুভিটি বর্ণবাদকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে। ২০১৩ সালে মুক্তি পাওয়া এই মুভিটির বর্তমান IMDB র‍্যাটিং ৮.১ এবং জিতেছে সেরা মুভি হিসেবে অস্কারও। সবচেয়ে অবাক করার বিষয় হাচ্ছে এই মুভিটি নির্মিত হয়েছে ১৮৪১ সালের একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে। সোলোমন নর্থাপ নামের একজন আফ্রো-আমেরিকান স্বাধীন নাগরিক। যাকে কিড

Best Malayalam Movies

ছবি
  বাস্তববাদী কনসেপ্ট নিয়ে কাজ করাটা মালায়ালাম ইন্ডাস্ট্রির ঐতিহ্য। তাদের সিনেমা মানে সাধারণ গল্পকে অসাধারণ করে তুলা, তেমনি শিখায় জীবনকে সহজভাবে দেখতে ও জীবনকে ভালোবাসতে। ন্যাচারাল অভিনয়ে তাদের যেমন কোন তুলনা নেই তেমনি প্রাকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য গুলোও যেন তাদের জন্য, প্রকৃতির সাথে মিশে সিনেমা গুলোকে তারা আরো বেশি প্রাণবন্ত ও জীবন্ত করে তুলে। তাদের প্রত্যেকের অভিনয় থেকে শুরু করে লোকেশন সবকিছু যেমন মুগ্ধ করে তেমনি দেয় ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতা। তাদের এক একটা সিনেমা এক একটা সুন্দর সুন্দর অনুভূতির জন্ম দিয়ে যায়। সেই অনুভূতি গুলো হৃদয়কে নাড়া দেয়, ভালবাসতে শিখায়, ভাবতে শিখায়, বুঝতে শিখায়, জানতে শিখায় সর্বোপরি অনুপ্রেরণা জোগায়। কারণ মালায়ালাম ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে বড় দিক হল তারা সিনেমার মাঝে এমন কিছু ভাল ভাল ম্যাসেজ দিয়ে যায় যেসব ম্যাসেজ আমাদের বাস্তবিক জীবনের কর্মকাণ্ডে অনেক প্রভাব ফেলে। সেগুলো যদি নিজের মধ্যে ধারণ করে বাস্তবিক জীবনে কাজে লাগানো যায় তাহলে সুস্থ মানসিকতার মানুষ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলা যায়। তাই নিজের মানসিকতা সুস্থ ও সুন্দর করার জন্য অনেক বেশি জ্ঞান আহরণের দরকার নাই, তাদের সিনেমা গুলোই য